Posts

Showing posts from November, 2009

জলবায়ু পরিবর্তনে সর্বো"চ হুমকিতে থাকা দেশের জন্য আলাদা তহবিল করতে হবে

Image
জলবায়ু পরিবর্তনে সর্বোচ্চ হুমকিতে থাকা দেশের জন্য আলাদা তহবিল করতে হবে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দাবি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় বাংলাদেশসহ সর্বচ্চ হুমকিতে থাকা দেশগুলোর (এমভিসি) জন্য পৃথক তহবিল গঠনের দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই তহবিল অবশ্যই সর্বো"চ ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোকে দেয়া আর্থিক সহায়তার বাইরে হতে হবে। শেখ হাসিনা একইসঙ্গে নিজস্ব কোনো ত্র"টি না থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশে বৈশ্বিক বিপর্যয়কর প্রভাব সম্পর্কে বিশ্ব নেতাদের স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি বলেন, গ্রিণহাউজ গ্যাস নিঃসরণে আমাদের (বাংলাদেশ) কোনো দায় নেই বললেই চলে। তারপরও বাসৱবতা হলো আমরাই বৈশ্বিক উষ্ণতার ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রসৱ। গত ২৮ নভেম্বর পোর্ট অব স্পেনে কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের নির্বাহী ও অবকাশ অধিবেশনে ভাষণদানকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ দাবি জানান। শেখ হাসিনা তার ভাষণে জলবায়ু পরিবর্তন কীভাবে কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে প্রভাব ফেলে তার ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে জনগণ ও অর্থনীতিকে রক্ষা করা না গেলে বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা অর

HAPPY EID MUBARAAK

Image
Blessings Be With You On Eid... Reach out to your near and dear ones on Eid ul-Adha with this beautiful wish

ওঁরা বহাল তবিয়তে

Image
ওঁরা বহাল তবিয়তে ০ বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আইনজীবীরা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আইন উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন ০ একইভাবে বর্তমান সরকারের আইন উপদেষ্টা বিএনপি জামায়াতের নেতা ও তারেক রহমানের আইনজীবী ০ বহাল তবিয়তে আছেন বিএনপি আমলের ৬ ডেপুটি এ্যাটর্নি জেনারেল ও ১৮ সহকারী এ্যাটর্নি জেনারেল বিকাশ দত্ত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলার মৃতু্যদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আইনজীবী বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় নিয়োগপ্রাপ্ত আইন উপদেষ্টা এখনও সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। ঠিক তেমনিভাবে বহাল তবিয়তে আছেন বেশ কয়েক ডেপুটি ও সহকারী এ্যাটর্নি জেনারেল। এর ফলে সরকারের গোপন তথ্য পাচার হয়ে যাচ্ছে। আইনগত দিক দিয়ে সরকার দুর্বল হয়ে পড়ছে।আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের দীর্ঘ ১১ মাসেও এ সমস্ত বিতর্কিত আইন উপদেষ্টা (লিগ্যাল এ্যাডভাইজার), সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দফতরে কাজ করে যাচ্ছেন। ঠিক একইভাবে কাজ করছেন বিএনপি-জামায়াত আমলে নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি এ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী এ্যাটর্নি জেনারেলগণ। বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের আদর্শ বিশ্বাস করে না অথচ তাঁরা সরকারের পক্ষ হয়ে কাজ

৭৫ থেকে ৯৬ বঙ্গবন্ধুর খুনিরা যেভাবে রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য পান! বঙ্গবন্ধুর খুনিদের লিবিয়া নিয়ে যায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শমসের মবিন চৌধুরী

Image
৭৫ থেকে ৯৬ বঙ্গবন্ধুর খুনিরা যেভাবে রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য পান ! বঙ্গবন্ধুর খুনিদের লিবিয়া নিয়ে যায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শমসের মবিন চৌধুরী জসীম উদ্দিন রাষ্ট্রদূত থাকাবস্থায় ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের একটি অনুষ্ঠানে প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত শমসের মোবিন চৌধুরী ও মিসেস চৌধুরীকে দেখা যাচ্ছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর ৩৪ বছরের ইতিহাসে আওয়ামী লীগ ছাড়া সব সরকারই বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোতে চাকরি দিয়ে খুনিদের দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিরল সমমান দিয়েছেন জিয়াউর রহমান, এরশাদ ও খালেদা জিয়ার সরকার। এই তিন সরকারের আমলে দূতাবাসগুলোতে চাকরির পাশাপাশি পদোন্নতি, ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ, রাজনীতিতে অংশগ্রহণ, দল গঠন ও সংসদ সদস্য হওয়ার সুযোগও পেয়েছে ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের প্রায় সবাই। এভাবে হত্যাকারীরা রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য পাওয়ায় বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারও বিলম্বিত হয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কর্মরত এবং পরবর্তীতে রাষ্টদূত ও পররাষ্ট্র সচিব হওয়া বেশ কয়েকজন কূটনীতিকের স

আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী

Image
পনরই আগস্টের ঘটনা কি একটি সামরিক অভ্যুত্থান ছিলো ? নভেম্বর ২৪, ২০০৯ উনিশে নভেম্বর তারিখে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় ঘোষিত হয়েছে। বারোজন আসামীর (একজন মৃত) জন্য হাইকোর্ট বেঞ্চের আগের দেওয়া প্রাণ দণ্ডাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বহাল রেখেছে। দীর্ঘ চৌত্রিশ বছর পরে হলেও জাতির জনকের হত্যাকাণ্ডের বিচার শেষ হলো এবং অপরাধীরা শাস্তি পেতে যাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের দলমত নির্বিশেষে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের কাছেই স্বস্তি ও সন্তোষের বিষয়। দেশের মিডিয়ার আলোচনা এবং বেতার ও টিভির টকশোগুলোতেও এই স্বস্তি ও সন্তোষের ভাব লক্ষ্য করা গেছে।উনিশ নভেম্বর দুপুরে (লন্ডন সময়) বিবিসি বেতারের বাংলা বিভাগও হত্যা মামলার এই রায় সম্পর্কে একটি আলোচনা প্রচারের ব্যবস্থা করেছিলেন। তাতে আমিও অংশ গ্রহণ করেছিলাম। এই আলোচনায় ঢাকা থেকে যোগ দিয়েছিলেন বিএনপি ঘরানার এক প্রবীণ বুদ্ধিজীবীও। তিনি খুব কৌশলে এই হত্যাকাণ্ডের চরিত্র এবং তার বিচার সম্পর্কেও বিতর্ক ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করেছেন।আমার কাছে বিস্ময়কর লেগেছে, একটি মুক্তি সংগ্রামের নায়ক এবং একটি প্রতিষ্ঠিত সরকারের প্রধানকে সপরিবারে নৃশংস হত্যার বিচার বন্ধ রাখার জন্য প্রথমে ঘাতকদের

৭২ এর সংবিধান বাঙালির জাতীয় বিশ্বাসের দলিলঃ লন্ডনে সংবিধান দিবসের সেমিনারে আব্দুল গাফ্‌ফার চৌধুরী

৭২ এর সংবিধান বাঙালির জাতীয় বিশ্বাসের দলিলঃ লন্ডনে সংবিধান দিবসের সেমিনারে আব্দুল গাফ্‌ফার চৌধুরী ভিওবিডি, লন্ডন থেকেবাংলাদেশের প্রথম সংবিধান প্রণয়নের ৩৭তম বার্ষিকী উপলক্ষে লন্ডনে আয়োজিত ’আজকের বাস্তবতায় ৭২ এর সংবিধানের প্রয়োজনিয়তা’ শীর্ষক এক সেমিনারে বিশিষ্ট সাংবাদিক সাহিত্যিক আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী বলেছেন, ৭২ এর সংবিধান বাঙালির জাতীয় বিশ্বাসের পবিত্র দলিল। এই দলিলকে যারা নষ্ট করেছে তারা জাতীয় শত্রু। তিনি বলেন, ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার, বঙ্গবন্ধু ধর্ম নিরপেক্ষতাকে এভাবেই সজ্ঞায়িত করেছিলেন যা ৭২ এর সংবিধানের অন্যতম মূল স্তম্ব। র্মনিরপেক্ষতাই সকল নাগরিকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারে। জনাব চৌধুরী উদাহরণ দিয়ে বলেন, ধর্মের নামে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গেলে জাতীয় অস্থিত্বই যে হুমকির মুখে পড়ে তার সর্বসাম্প্রতিক উদাহরণ পাকিস্তান। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর বাবার মত সাহসি হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, এই সরকারের মেয়াদের মধ্যেই ৭২ এর সংবিধান পূনঃপ্রতিষ্ঠা, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে ফিরিয়ে নিতে যা যা প্রয়োজন সবকিছু করতে হবে। তিনি ৪ঠা নভেম্বর সংবিধান দিবসকে প্রি ত বছ
Image
'Justice must not only be done, it must be seen to be done'..........true after waiting fo long 34 years Bangladeshi Nation get justice. It's a historical judgement. The country is relieved from black history forever and justice is restored", Tasmim Nehreen Thakur আপিল খারিজ ৭ আসামি পলাতক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায় ।। দিদারম্নল আলম ও অপূর্ব আলাউদ্দিন ।। অপেৰার প্রহর শেষ হলো। বাঙ্গালি জাতি মুক্তি পেল ৩৪ বছরের কলঙ্ক, গস্নানি ও দায়বদ্ধতার হাত থেকে। প্রত্যাখ্যাত হলো স্বীকৃত খুনিদের আপিল। যাদের নির্মম বুলেট কেড়ে নিয়েছিল হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, মহান স্বাধীনতার ঘোষক জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রাণ তার সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব, ১০ বছরের অবুঝ শিশু রাসেলসহ আরো অসহায় নারী-পুরম্নষের জীবন প্রদীপ। মাতৃভূমির প্রতি বিশ্বাসঘাতকতাতুল্য সেই ঘটনায় শুধু বাঙ্গালি জাতি নয়, সৱম্ভিত হয়েছিল পুরো বিশ্ব। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কলঙ্কিত ঘটনায় দায়ের করা মামলার চূড়ানৱ নিষ্পত্তি করল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হাইকোর্টের রায় বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্

শেষ হলো দীর্ঘ প্রতীক্ষার প্রহর

Image
শেষ হলো দীর্ঘ প্রতীক্ষার প্রহর খোন্দকার মুহম্মদ খালেদ ।। পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্ট। দু’ হাজার নয় সালের উনিশে নভেম্বর। দীর্ঘ চৌত্রিশ বছর তিন মাস চার দিনের ব্যবধান। এই তিন দশকের প্রায় পুরো সময়টাই ছিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য এক বিশাল প্রতীৰার প্রহর। অবসান হল তাঁর সেই দীর্ঘ প্রতীৰার। এই প্রতীৰা যে কত দুঃসহ, কত বেদনাসংকুল, তা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই ছোট্ট একটি পংক্তিতেই দৃশ্যমান-‘সময় ছুটে আসি, মনে বাসি ভয়- এসে দেখি যায় নাই তোমার সময়।’ আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই কঠিন দুঃসহ সময়ের এক ঐতিহাসিক অধ্যায় পার করলেন। এই সময়টা যে কি যন্ত্রণাময়, বেদনাকাতর ও সংগ্রামমুখর ছিল, তা তাঁর এই সুদীর্ঘকালের যাত্রা পরিক্রমা থেকেই দেদীপ্যমান। পঁচাত্তরের ১৪ আগস্ট রাতে শেখ হাসিনা ছিলেন ব্রাসেলসে তদানীনৱন রাষ্ট্রদূত সানাউল হকের বাস ভবনে। এর আগে তিনি মূলতঃ শিশুপুত্র জয়ের তার বাবার কাছে যাবার জেদের কাছে নতি স্বীকার করেই বোন রেহানাকে নিয়ে পশ্চিম জার্মানীর ফ্রাংকফুর্টে যান ৩০ জুলাই। ফ্রাংফুর্ট থেকে সোজা ড. ওয়াজেদ মিয়ার কার্লসরম্নয়ে শহরের বাসা। ৯ আগস্ট সে সময়কার পশ্চিম জার্মানীর রাষ্ট্রদ
'Justice must not only be done, it must be seen to be done'..........true after waiting fo long 34 years Bangladeshi Nation get justice. It's a historical judgement. The country is relieved from black history forever and justice is restored"

শান্ত থাকুন: হাসিনা

Image
শান্ত থাকুন: হাসিনা ঢাকা, নভেম্বর ১৯ বঙ্গবন্ধু মামলার আপিলের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ইতালি সফর সংক্ষিপ্ত করে রায়ের আড়াই ঘণ্টা আগে বৃহস্পতিবার সকালে দেশে ফিরেন তিনি। রায়ের সময় ছিলেন সরকারি বাসভবন যমুনায়। আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন প্রবীণ নেতাও ছিলেন দলীয় প্রধান হাসিনার সঙ্গে। রায়ের পর প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব নকিবউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সবাইকে ধৈর্য ধরতেও বলেছেন। উপ প্রেসসিচব বলেন, প্রত্যাশিত রায় হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী সবাইকে শোকরানা নামাজ পড়ার আহ্বানও জানিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের কারাবন্দি পাঁচ আসামির আপিল আবেদন খারিজ করেছে আপিল বিভাগ। আদালত ১২ আসামির সবার মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে। যমুনায় ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি। আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, রায়ের খবর শুনেই দুই রাক

ন্যায় ও সত্যের জয়: রেহানা

Image
ন্যায় ও সত্যের জয় : শেখ রেহানা ঢাকা, নভেম্বর ১৯ ন্যায় ও সত্যের জয় হয়েছে- বঙ্গবন্ধু মামলার আপিলের রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ কথাই বলেছেন বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা শেখ রেহানা। বাবা-মাসহ পরিবারের প্রায় সব সদস্যকে হারানোর ব্যাপারে অনেক বছর পর প্রকাশ্যে এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানালেন। বৃহস্পতিবার সকালে বঙ্গবন্ধু মামলার আপিলের রায় ঘোষণা করে আপিল বিভাগ। আদালত ১২ আসামির সবার মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে। রায়ের প্রতিক্রিয়ায় বিদেশে অবস্থানরত শেখ রেহানা টেলিফোনে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "এই মামলার রায় উচ্চ আদালতেও যে পুনঃস্বীকৃত হয়েছে এটাই বড়কথা। দীর্ঘ চৌত্রিশ বছর পর হলেও যে বিচারকার্য শেষ হয়েছে,,,; সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে,,,। "অন্যায় ও অপরাধ করলে তার যে বিচার ও শাস্তি আছে এবং হতে পারে, এটাই চিরন্তন সত্য। এখানে ন্যায় ও সত্যের জয় হয়েছে।" ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর একদল সদস্য ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে হানা দিয়ে বেশ কয়েকজন আত্মীয়-স�জনসহ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে। দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশ থাকায় সেদিন বেঁচে

জাতি কলঙ্কমুক্ত হলো: আওয়ামী লীগ

'Justice must not only be done, it must be seen to be done'..........true after waiting fo long 34 years Bangladeshi Nation get justice. It's a historical judgement. The country is relieved from black history forever and justice is restored" জাতি কলঙ্কমুক্ত হলো: আওয়ামী লীগ ঢাকা, নভেম্বর ১৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- বঙ্গবন্ধু মামলার আপিলের রায়কে স্বাগত জানিয়ে আওয়ামী লীগ বলেছে, এর মধ্য দিয়ে জাতি কলঙ্কমুক্ত হলো। বৃহস্পতিবার বিকালে আওয়ামী লীগ তাদের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়। এর আগে দুপুরেই আপিল বিভাগ পাঁচ আসামির আপিল আবেদন খারিজ করে ১২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে দেওয়া হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, "আমরা এ রায়কে স্বাগত জানাচ্ছি। দীর্ঘ ৩৪ বছর প্রতীক্ষার পর বাঙালি জাতি এক কলঙ্ক কালিমা থেকে রক্ষা পেলো। প্রমাণিত হলো- যত শক্তিধরই হোক, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।" বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মদদ দেওয়ার জন্য সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের পাশাপাশি বর্তমান রাজনৈতিক জোট শরিক জ

Justice order of the day

Image
Justice order of the day SC delivers Bangabandhu verdict at 11:00am today as nation waits to see culprits behind the horrendous crime get punished A MOMENT NEVER TO COME BACK: This snapshot captures an affectionate father -Bangabandhu -- with daughter Sheikh Hasina. Star File PhotoSyed Badrul Ahsan The nation waits to hear the ultimate verdict today in the Bangabandhu murder case trial with bated breath and also in the expectation that finally justice will prevail. It has been a long, painful journey for the people of Bangladesh. It ought not to have been this way, for the particular reason that the liberation of Bangladesh from Pakistani occupation in December 1971 was considered symbolic of a clean break with the past. That Bangalees would see democracy grow in their country, that under the leadership of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman they would go forth to create Shonar Bangla, a cause the Father of the Nation had consistently espoused since he emerged with his Six-Point programm

Justice order of the day

Image
Hang the killers: SC Star Online Report The Supreme Court on Thursday upheld the High Court verdict that confirmed death sentences of 12 retired and dismissed army men in Bangabandhu Sheikh Mijubur Rahman assassination case. The five-member bench comprising Justice Md Tafazzul Islam, Justice Md Abdul Aziz, Justice BK Das, Justice Md Muzammel Hossain and Justice SK Sinha delivered the verdict dismissing the appeals filed by five convicts against their death sentences in this case. Lt Col (sacked) Syed Farooq-ur Rahman, Lt Col (retd) Sultan Shahriar Rashid Khan, Lt Col (retd) Muhiuddin Ahmed, Lt Col (retd) AKM Mohiuddin Ahmed and Maj (retd) Bazlul Huda, who are now behind bars, filed the appeals with the apex court in October 2007 against their convictions and death sentences by a lower court. Of the other seven condemned killers, Lt Col (retd) Md Abdul Aziz Pasha had died earlier. The death sentences of Col (retd) Khandaker Abdur Rashid, Maj (retd) Shariful Haque Dalim, Lt Col (retd) AM

ভোর রাতে মুহুর্মুহু গুলির শব্দে ঘুম ভেঙে যায়

প্রদীপ চৌধুরী ঢাকা, নভেম্বর ১৮ )-" ওইদিন ভোর রাতে মুহুর্মুহু গুলির শব্দে আমাদের ঘুম ভেঙে যায়। আমার শ্বাশুড়ি (আমেনা সেরনিয়াবাত) শ্বশুরকে (আব্দুর রব সেরনিয়াবাত) বলছিলেন, 'বাসায় ডাকাত পড়েছে।' এর উত্তরে শ্বশুর বলেন, 'মন্ত্রীর বাড়িতে ডাকাত পড়ে না। মনে হয়, আর্মি আক্রমণ করেছে।" বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের কাছে এভাবেই পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট ঘটনার বর্ণনা দেন ওই রাতে বেঁচে যাওয়া শাহান-আরা-আব্দুল্লাহ। তিনি আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বড় ছেলে আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর স্ত্রী। বুধবার তিনি বলেন, "এ সময় আমরা সবাই শ্বশুরের রুমে চলে যাই। বাড়ির কাজের বুয়া লক্ষ্মীর মা বিপদ বুঝতে পেরে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিল। এর কিছুক্ষণ পরই দরজা ভেঙে ভেতর ঢুকে পড়ে বেশ কিছু সেনা সদস্য। আমাদের সবাইকে নিচের রুমে এনে ব্রাশফায়ার করলো।" পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট খুনিরা প্রথমে আক্রমণ করে ২৭ মিন্টো রোডে, সেরনিয়াবাতের বাড়িতে। ভোররাত সোয়া ৫টার দিকে মেজর ডালিমের নেতৃত্বে ওই বাড়িতে হামলা চালানো হয়। হত্যা করা হয় আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার ১৪ বছর বয়সী মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, ১০ বছরের ছেলে আরিফ সেরনিয়াবাত, চার বছরের নাতি সু

ঢাকা, নভেম্বর ১৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- দণ্ড কমানোর জন্য আসামি পক্ষ এমন কোনো যুক্তি আদালতে তুলে ধরতে পারেনি, তাই আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বহাল

দণ্ড কমানোর জন্য আসামি পক্ষ এমন কোনো যুক্তি আদালতে তুলে ধরতে পারেনি, তাই আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছে। এ কথা বলেছেন বঙ্গবন্ধু মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি আনিসুল হক। রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, ৩৪ বছর অপেক্ষার পর জাতি বিচার পেয়েছে। রায়ের প্রতিক্রিয়ায় অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, প্রমাণিত হলো সত্যের বিচার হয়। ঐতিহাসিক এক রায়ে বৃহস্পতিবার স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কারাবন্দি পাঁচ আসামি বজলুল হুদা, মহিউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও এ কে এম মহিউদ্দিনের আপিল নাকচ করে আপিল বিভাগ। এর ফলে ১২ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলো জানিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি বলেন, "সুপ্রিম কোর্টে যে আসামিরা আপিল করেছে তাদের আপিল খারিজ করে আদালত রায় দিয়েছে। যারা হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেনি তাদের ক্ষেত্রে হাইকোর্টের রায়ের পর থেকেই মৃত্যুদণ্ডের আদেশ কার্যকর রয়েছে।" তিনি বলেন, "পাঁচটি যুক্তিতে আসামিদের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছিল আদালত। প্রত্যেকটি যুক্তিতে রাষ্ট্রপক্ষের বক্

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে ঘাতকের নির্মম বুলেটে প্রাণ হারান তার সহধর্মিনী ও রাজনীতির নেপথ্য প্রেরণাদাতা শেখ ফজিলাতুন্ন

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে ঘাতকের নির্মম বুলেটে প্রাণ হারান তার সহধর্মিনী ও রাজনীতির নেপথ্য প্রেরণাদাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। মাকে নিয়ে লিখেছেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ... .... মাত্র তিন বছর বয়সে পিতার মৃত্যু হয়। পিতার নাম শেখ জহুরুল হক, মাতার নাম হোসনে আরা বেগম। দাদা শেখ কাশেম চাচাতো ভাই শেখ লুৎফর রহমানের পুত্র শেখ মুজিবুর রহমানের (বয়স ১১) সঙ্গে ফজিলাতুননেছার বিবাহ দেন। তার সমস্ত সম্পত্তি দুই বোনের নামে লিখে দেন। বড় বোন জিন্নাতুননেছার বয়স ৭ বছর এবং ফজিলাতুননেছার বয়স ৫ বছরের সময় মায়ের মৃত্যু হয়। তখন থেকে বেগম ফজিলাতুননেছাকে শাশুড়ি কোলে তুলে নেন এবং নিজের সন্তানদের সঙ্গে লালন-পালন করেন। গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে প্রাথমিক লেখাপড়া করেন। তখনকার সামাজিক রীতি অনুযায়ী বয়স দশ বছর হলে স্কুলে পাঠানো সামাজিকভাবে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হত। পড়াশোনার প্রতি প্রচণ্ড আগ্রহ থাকার কারণে গ্রামে গৃহশিক্ষকের কাছে লেখাপড়া করেন। টুঙ্গিপাড়া গ্রামে শেখ বাড়িতে পরিবারের ছেলে-মেয়েদের ধর্মীয় শিক্ষা দানের জন্য মৌলভী এবং বাংলা, ইংরেজি ও অঙ্ক শিক্ষার জন্য গৃহশিক্ষক রাখার রেওয়াজ ছিল